দাসগণকে বল, যেন তাহারা আপন আপন স্বামীর বশীভূত ও সর্ববিষয়ে সন্তোষদায়ক হয়, প্রতিবাদ না করে, কিছুই আত্মসাৎ না করে, কিন্তু সর্বপ্রকার উত্তম বিশ্বস্ততা দেখায়; যেন তাহারা আমাদের ত্রাণকর্তা ঈশ্বরের শিক্ষা সর্ববিষয়ে ভূষিত করে।
তিনি সকলই যথাকালে মনোহর করিয়াছেন, আবার তাহাদের হৃদয়মধ্যে চিরকাল রাখিয়াছেন; তথাপি ঈশ্বর আদি অবধি শেষ পর্যন্ত যে সকল কার্য করেন, মনুষ্য তাহার তত্ত্ব বাহির করিতে পারে না।