তৃপ্তি সম্পর্কে বাইবেল পদ
- আমি অবনত হইতে জানি, উপচয় ভোগ করিতেও জানি; প্রত্যেক বিষয়ে ও সর্ববিষয়ে আমি তৃপ্ত কি ক্ষুধিত হইতে, এবং উপচয় কি অনটন ভোগ করিতে দীক্ষিত হইয়াছি।
- কেননা আমরা জগতে কিছুই সঙ্গে আনি নাই, কিছুই সঙ্গে করিয়া লইয়া যাইতেও পারি না; কিন্তু গ্রাসাচ্ছাদন পাইলে আমরা তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকিব।
- তোমাদের আচার-ব্যবহার ধনাসক্তিবিহীন হউক; তোমাদের যাহা আছে, তাহাতে সন্তুষ্ট থাক; কারণ তিনিই বলিয়াছেন, ‘‘আমি কোন ক্রমে তোমাকে ছাড়িব না, ও কোন ক্রমে তোমাকে ত্যাগ করিব না।”
- বাস্তবিকই ভক্তি, সন্তোষযুক্ত হইলে, মহালাভের উপায়।
- এই কথা আমি অনটন সম্বন্ধে বলিতেছি না, কেননা আমি যে অবস্থায় থাকি, তাহাতে সন্তুষ্ট থাকিতে শিখিয়াছি।
- এই হেতু খ্রীষ্টের নিমিত্ত নানা দুর্বলতা, অপমান, অনটন, তাড়না, সঙ্কট ঘটিলে আমি প্রীত হই, কেননা যখন আমি দুর্বল, তখনই বলবান।
- পরে তিনি তাহাদিগকে বলিলেন, সাবধান, সর্বপ্রকার লোভ হইতে আপনাদিগকে রক্ষা করিও, কেননা উপচিয়া পড়িলেও মনুষ্যের সমপত্তিতে তাহার জীবন হয় না।
- এই জন্য আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, ‘কি ভোজন করিব, কি পান করিব’ বলিয়া প্রাণের বিষয়ে, কিম্বা ‘কি পরিব’ বলিয়া শরীরের বিষয়ে ভাবিত হইও না; ভক্ষ্য হইতে প্রাণ ও বস্ত্র হইতে শরীর কি বড় বিষয় নয়?
- ধার্মিকতার সহিত অল্পও ভাল,
তথাপি অন্যায়ের সহিত প্রচুর আয় ভাল নয়। - তোমরা পরস্পরের প্রতি একমনা হও, উচ্চ উচ্চ বিষয় ভাবিও না, কিন্তু অবনত বিষয় সকলের সহিত আকর্ষিত হও। আপনাদের জ্ঞানে বুদ্ধিমান হইও না।
- ফিলিপ তাঁহাকে কহিলেন, প্রভু, পিতাকে আমাদের দেখাউন, তাহাই আমাদের যথেষ্ট।
- ‘কি ভোজন করিব’ বলিয়া প্রাণের বিষয়ে, কিম্বা ‘কি পরিব’ বলিয়া শরীরের বিষয়ে ভাবিত হইও না। কেননা ভক্ষ্য হইতে প্রাণ ও বস্ত্র হইতে শরীর বড় বিষয়।
- তখন ইয়োব উঠিয়া আপন বস্ত্র ছিঁড়িলেন, মস্তক মুণ্ডন করিলেন ও ভূমিতে পড়িয়া প্রণিপাত করিলেন, আর কহিলেন, আমি মাতার গর্ভ হইতে উলঙ্গ আসিয়াছি, আর উলঙ্গ সেই স্থানে ফিরিয়া যাইব; সদাপ্রভু দিয়াছিলেন, সদাপ্রভুই লইয়াছেন; সদাপ্রভুর নাম ধন্য হউক।
আজকের জন্য বাইবেল পদ
হে আমার প্রাণ, কেন অবসন্ন হও?আমার অন্তরে কেন ক্ষুব্ধ হও?
ঈশ্বরের অপেক্ষা কর;
কেননা আমি আবার তাঁহার স্তব করিব;
তিনি আমার মুখের পরিত্রাণ ও আমার ঈশ্বর।