কারণ পূর্বকালে যাহা যাহা লিখিত হইয়াছিল, সেই সকল আমাদের শিক্ষার নিমিত্তে লিখিত হইয়াছিল, যেন শাস্ত্রমূলক ধৈর্য ও সান্ত্বনা দ্বারা আমরা প্রত্যাশা প্রাপ্ত হই।
তিনি তাঁহাদিগকে কহিলেন, বিস্ময়াপন্ন হইও না, তোমরা নাসরতীয় যীশুর অন্বেষণ করিতেছ, যিনি ক্রুশে হত হইয়াছেন; তিনি উঠিয়াছেন, এখানে নাই; দেখ, এই স্থানে তাঁহাকে রাখা গিয়াছিল।
তোমরা তাঁহাকে না দেখিয়াও প্রেম করিতেছ; এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া অনির্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ, এবং তোমাদের বিশ্বাসের পরিণাম, অর্থাৎ আত্মার পরিত্রাণ প্রাপ্ত হইতেছ।