ঋণ সম্পর্কে বাইবেল পদ
- দুষ্ট ঋণ করিয়া পরিশোধ করে না,
কিন্তু ধার্মিক দয়াবান ও দানশীল। - তোমরা কাহারও কিছু ধারিও না, কেবল পরস্পর প্রেম ধারিও; কেননা পরকে যে প্রেম করে, সে ব্যবস্থা পূর্ণরূপে পালন করিয়াছে।
- যাহার যাহা প্রাপ্য, তাহাকে তাহা দেও। যাঁহাকে কর দিতে হয়, কর দেও; যাঁহাকে শুল্ক দিতে হয়, শুল্ক দেও; যাঁহাকে ভয় করিতে হয়, ভয় কর; যাঁহাকে সমাদর করিতে হয়, সমাদর কর।
- ধনবান দরিদ্রগণের উপরে কর্তৃত্ব করে,
আর ঋণী মহাজনের দাস হয়। - যে কেহ তোমার কাছে যাচ্ঞা করে, তাহাকে দিও; এবং যে তোমার দ্রব্য তুলিয়া লয়, তাহার কাছে তাহা আর চাহিও না।
- বাস্তবিক দুর্গ নির্মাণ করিতে ইচ্ছা হইলে তোমাদের মধ্যে কে অগ্রে বসিয়া ব্যয় হিসাব করিয়া না দেখিবে, সমাপ্ত করিবার সঙ্গতি তাহার আছে কি না?
- কেননা তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু যেমন তোমার কাছে অঙ্গীকার করিয়াছেন, তেমনি তোমাকে আশীর্বাদ করিবেন; আর তুমি অনেক জাতিকে ঋণ দিবে, কিন্তু আপনি ঋণ লইবে না; এবং অনেক জাতির উপরে কর্তৃত্ব করিবে, কিন্তু তাহারা তোমার উপরে কর্তৃত্ব করিবে না।
- অলিকতায় অর্জিত ধন ক্ষয় পায়;
কিন্তু যে ব্যক্তি হস্ত দ্বারা সঞ্চয় করে, সে অধিক পায়। - আর আমাদের অপরাধ সকল ক্ষমা কর,
যেমন আমরাও আপন আপন অপরাধীদিগকে ক্ষমা করিয়াছি। - যাহাদের মঙ্গল করা উচিত, তাহাদের মঙ্গল করিতে অস্বীকার করিও না,
যখন তাহা করিবার ক্ষমতা তোমার হাতে থাকে। - তোমাদের আচার-ব্যবহার ধনাসক্তিবিহীন হউক; তোমাদের যাহা আছে, তাহাতে সন্তুষ্ট থাক; কারণ তিনিই বলিয়াছেন, ‘‘আমি কোন ক্রমে তোমাকে ছাড়িব না, ও কোন ক্রমে তোমাকে ত্যাগ করিব না।”
- কেহই দুই কর্তার দাসত্ব করিতে পারে না; কেননা সে হয় ত একজনকে দ্বেষ করিবে, আর একজনকে প্রেম করিবে, নয় ত একজনের প্রতি অনুরক্ত হইবে, আর একজনকে তুচ্ছ করিবে; তোমরা ঈশ্বর এবং ধন উভয়ের দাসত্ব করিতে পার না।
আজকের জন্য বাইবেল পদ
কেবল তিনিই মম শৈল ও মম পরিত্রাণ;তিনি মম উচ্চদুর্গ, আমি বিচলিত হইব না।