29 নভেম্বর 2018
তিনি আমাদের ‘‘পাপভার তুলিয়া লইয়া” আপনি নিজ দেহে কাষ্ঠের উপরে বহন করিলেন, যেন আমরা পাপের পক্ষে মরিয়া ধার্মিকতার পক্ষে জীবিত হই; ‘‘তাঁহারই ক্ষত দ্বারা তোমরা আরোগ্যপ্রাপ্ত হইয়াছ”।28 নভেম্বর 2018
যে যাহা ভোজন করে, সে এমন ব্যক্তিকে তুচ্ছ না করুক, যে তাহা ভোজন করে না; এবং যে যাহা ভোজন না করে, সে এমন ব্যক্তির বিচার না করুক, যে তাহা ভোজন করে; কারণ ঈশ্বর তাহাকে গ্রহণ করিয়াছেন।27 নভেম্বর 2018
যে ক্রোধে ধীর, সে বড় বুদ্ধিমান;কিন্তু আশুক্রোধী অজ্ঞানতা তুলিয়া ধরে।
26 নভেম্বর 2018
ঈশ্বরের সমগ্র যুদ্ধসজ্জা পরিধান কর, যেন দিয়াবলের নানাবিধ চাতুরীর সম্মুখে দাঁড়াইতে পার।25 নভেম্বর 2018
যদি তোমরা আমার বিধিপথে চল, আমার আজ্ঞা সকল মান, ও সেই সমস্ত পালন কর, তবে আমি যথাকালে তোমাদিগকে বৃষ্টি দান করিব; তাহাতে ভূমি শস্য উৎপন্ন করিবে ও ক্ষেত্রের বৃক্ষ সকল স্ব স্ব ফল দিবে।24 নভেম্বর 2018
সদাপ্রভু মঙ্গলময় ও সরল,এই জন্য তিনি পাপীদিগকে পথ দেখান।
তিনি নম্রদিগকে ন্যায়বিচারের পথে চালান,
নম্রদিগকে আপন পথ দেখাইয়া দেন।
23 নভেম্বর 2018
কেননা আমরা জগতে কিছুই সঙ্গে আনি নাই, কিছুই সঙ্গে করিয়া লইয়া যাইতেও পারি না; কিন্তু গ্রাসাচ্ছাদন পাইলে আমরা তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকিব।22 নভেম্বর 2018
ধন্য সেই ব্যক্তি, যে সদাপ্রভুতে নির্ভর করে, যাহার বিশ্বাসভূমি সদাপ্রভু। সে জলের নিকটে রোপিত এমন বৃক্ষের ন্যায় হইবে, যাহা নদীকূলে মূল বিস্তার করে, গ্রীষেমর আগমনে সে ভয় করিবে না, এবং তাহার পত্র সতেজ থাকিবে; অনাবৃষ্টির বৎসরেও সে নিশ্চিন্ত থাকিবে, ফলদানেও নিবৃত্ত হইবে না।21 নভেম্বর 2018
যে ধার্মিকতার ও দয়ার অনুগামী হয়,সে জীবন, ধার্মিকতা ও সম্মান পায়।
20 নভেম্বর 2018
কেননা রক্তমাংসের সহিত নয়, কিন্তু আধিপত্য সকলের সহিত, কর্তৃত্ব সকলের সহিত, এই অন্ধকারের জগৎপতিদের সহিত, স্বর্গীয় স্থানে দুষ্টতার আত্মাগণের সহিত আমাদের মল্লযুদ্ধ হইতেছে।19 নভেম্বর 2018
তোমরা আপনাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর আদিষ্ট আজ্ঞা, প্রমাণ বাক্য ও বিধি সকল যত্নপূর্বক পালন করিবে।18 নভেম্বর 2018
সদাপ্রভুর ভয় জ্ঞানের আরম্ভ;অজ্ঞানেরা প্রজ্ঞা ও উপদেশ তুচ্ছ করে।
17 নভেম্বর 2018
বিশ্বাসের উত্তম যুদ্ধে প্রাণপণ কর; অনন্ত জীবন ধরিয়া রাখ; তাহারই নিমিত্ত তুমি আহূত হইয়াছ, এবং অনেক সাক্ষীর সাক্ষাতে সেই উত্তম প্রতিজ্ঞা স্বীকার করিয়াছ।16 নভেম্বর 2018
কারণ যাহা কিছু ঈশ্বর হইতে জাত, তাহা জগৎকে জয় করে; এবং যে জয় জগৎকে জয় করিয়াছে, তাহা এই, আমাদের বিশ্বাস।15 নভেম্বর 2018
লোক-ভয় ফাঁদজনক;কিন্তু যে সদাপ্রভুতে বিশ্বাস করে, সে উচ্চ স্থানে স্থাপিত হইবে।
14 নভেম্বর 2018
আর সেইরূপে আত্মাও আমাদের দুর্বলতায় সাহায্য করেন; কেননা উচিত মতে কি প্রার্থনা করিতে হয়, তাহা আমরা জানি না, কিন্তু আত্মা আপনি অবক্তব্য আর্তস্বর দ্বারা আমাদের পক্ষে অনুরোধ করেন।13 নভেম্বর 2018
তোমাদের জন্য সেই ঝালর থাকিবে, যেন তাহা দেখিয়া তোমরা সদাপ্রভুর সমস্ত আজ্ঞা স্মরণ করিয়া পালন কর, এবং আপনাদের যে হৃদয় চক্ষুর অনুগমনে তোমরা ব্যভিচারী হইয়া থাক, তদনুগমনে ভ্রমণ না কর।12 নভেম্বর 2018
কেননা তাঁহার ক্রোধ নিমেষমাত্র থাকে,তাঁহার অনুগ্রহেতেই জীবন;
সন্ধ্যাকালে রোদন অতিথি রূপে আইসে,
কিন্তু প্রাতঃকালে আনন্দ উপস্থিত হয়।
11 নভেম্বর 2018
প্রিয়তমেরা, আইস, আমরা পরস্পর প্রেম করি; কারণ প্রেম ঈশ্বরের; এবং যে কেহ প্রেম করে, সে ঈশ্বর হইতে জাত এবং সে ঈশ্বরকে জানে।10 নভেম্বর 2018
কারণ তোমরা যদি লোকের অপরাধ ক্ষমা কর, তবে তোমাদের স্বর্গীয় পিতা তোমাদিগকেও ক্ষমা করিবেন।09 নভেম্বর 2018
মরণ ও জীবন জিহ্বার অধীন;যাহারা তাহা ভালবাসে, তাহারা তাহার ফল ভোগ করিবে।
08 নভেম্বর 2018
আর তিনি আপনার যে নিয়ম পালন করিতে তোমাদিগকে আজ্ঞা করিলেন, সেই নিয়ম অর্থাৎ দশ আজ্ঞা তোমাদিগকে আদেশ করিলেন, এবং দুইখান প্রস্তরফলকে লিখিলেন।07 নভেম্বর 2018
কারণ আমরা তাঁহারই রচনা, খ্রীষ্ট যীশুতে বিবিধ সৎক্রিয়ার নিমিত্ত সৃষ্ট; সেইগুলি ঈশ্বর পূর্বে প্রস্তুত করিয়াছিলেন, যেন আমরা সেই পথে চলি।06 নভেম্বর 2018
যে আপন অধর্ম সকল ঢাকে, সে কৃতকার্য হইবে না;কিন্তু যে তাহা স্বীকার করিয়া ত্যাগ করে, সে করুণা পাইবে।
05 নভেম্বর 2018
অতএব, হে মনুষ্য, তুমি যে বিচার করিতেছ, তুমি যে কেহ হও, তোমার উত্তর দিবার পথ নাই; কারণ যে বিষয়ে তুমি পরের বিচার করিয়া থাক, সেই বিষয়ে আপনাকেই দোষী করিয়া থাক; কেননা তুমি যে বিচার করিতেছ, তুমি সেই মত আচরণ করিয়া থাক।04 নভেম্বর 2018
দুঃখিতের ন্যায়, কিন্তু সর্বদা আনন্দিত; দীনহীনের ন্যায়, কিন্তু অনেকের ধনদাতা; আমাদের যেন কিছুই নাই, অথচ আমরা সর্বাধিকারী।
02 নভেম্বর 2018
ভ্রাতৃপ্রেম স্থির থাকুক। তোমরা অতিথি সেবা ভুলিয়া যাইও না। কেননা তদ্দ্বারা কেহ কেহ না জানিয়া দূতগণেরও আতিথ্য করিয়াছেন।
